YOUTUBE SPECIAL TRAINING

YOUTUBE SPECIAL TRAINING

         
YOUTUBE BASICS:

  • INTRODUCTION: ইউটিউব প্রশিক্ষণ কোর্সে আপনাকে স্বাগতম । আমার এই কোর্স আপনাকে ইউটিউবে বীরদর্পে পথ চলতে সাহায্য করবে । চ্যানেল খুলে ফেলার পর থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য আমি আপনাকে জানিয়ে দেবো এই কোর্সে । 
  • WHY SUBSCRIBERS MATTER: সাবস্ক্রাইবার হল আপনার চ্যানেলের এবং ইউটিউবে সাফল্য পাওয়ার প্রথম হাতিয়ার । আমি আপনাকে শিখাবো কিভাবে আপনি সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করবেন এবং এদের ধরে রাখবেন । এ ব্যাপারে সরাসরি ভিডিও দেখুন
  • WHY BRANDING MATTER: আপনার চ্যানেল অনেকটা দোকানের মত । প্রফেশনালের মত রূপ দেয়ার জন্য আপনার প্রেজেন্টেশন স্টাইল এবং ব্রান্ডিং খুব দরকার । 
  • CHANNEL TRAILER: প্রথমে দরকার ইম্প্রেশন । যারা আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার নন তাদের কাছে আপনার চ্যানেলের ট্রেইলার দ্বারাই যেন তাদের মন জয় করতে পারেন সেরকম ট্রেইলার করতে হবে । 

JUMPSTART YOUR CHANNEL:

  • CREATE A CHANNEL: আপনি চ্যানেল তৈরি করার সময় দরকার সুন্দর একটা নাম । এমন একটা নাম আপনি খুঁজে নিবেন সেটা যেন সবাই খুব সহজে মনে রাখতে পারে । (এই ব্যাপারে ভিডিও দেখুন) আপনার চারপাশে যারা রয়েছে তাদেরকে বললে তারা যেন সহজে খুঁজে পায় এবং আপনি বলতেও যেন কমফোরট ফিল করেন । আপনার ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেলে প্রচুর সংখ্যক দর্শক সাড়া দিবে ।  তাই,  আপনার কাছের এবং দুরের সকল দর্শকদের কথা মাথায় রেখে চ্যানেল নেইম নির্দিষ্ট করবেন ।
  • BE FOUND: এখন আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে ইউটিউবে দর্শক কিভাবে আপনার ভিডিও খুঁজে পাবে ? যারা সাফল্য নিশ্চিত করতে চায় তারা সর্বদা তার দর্শকদের টার্গেট করে ভিডিও বানায় । মানে, তারা ইচ্ছামত ভিডিও নির্মাণ করে না। তাদের টার্গেট থাকে এই বয়সীদের জন্য প্রধানত তারা ভিডিও নির্মাণ করবে । এছাড়া, সঠিকভাবে কাস্টমাইজ করে থাকে তারা তাদের  ভিডিওকে । যেন দর্শক বিশেষ কিছু খুঁজে পায় । তাছাড়া, সঠিক থাম্বনেইল, মেটাডাটা, এবং আকর্ষণীয় টাইটেল দ্বারা ভিউয়ার সহজে ভিডিও খুঁজে পায় । যদি ভিডিও ভাইরাল হয় তখন আরও বেশি দর্শকের কাছে ভিডিও চলে যায় এবং ইউটিউবার অনেক বেশি ভিউ পেয়ে যায় খুব সহজে ।  এখানে ক্লিক করুন
  • KEEP THEM WATCHING: অডিয়েন্স যখন ভিডিও দেখতে থাকবে এবং পছন্দ করতে থাকবে আপনার ভিডিও তখন তারা যেন পুনরায় আপনার ভিডিও দেখতে ফিরে আসে তারজন্য আপনি নিয়মিতভাবে ভিডিও আপলোড করতে থাকুন এবং ভিডিও সুন্দরভাবে প্লেলিস্টে সাজিয়ে ফেলুন । ক্লিক করুন
  • DRIVE FANDOM:  উপরের কাজ তিনটা সঠিকমত করার পরে আপনি আপনার চ্যানেলের ফ্যানদের একত্রিত করে ফেলবেন । তাদের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ ব্যবহার এবং তাদের চাহিদা পূরণে চেষ্টা করবেন যেন আপনার একটা শক্তিশালি ফ্যানবেজ তৈরি হয়ে যায় । (এই ব্যাপারে সরাসরি ভিডিও দেখুন)

DEFINE YOUR MISSION & AUDIENCEআপনি যখন ইউটিউবার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবেন তখন নানা ধরণের সমস্যার সম্মুখীন আপনাকে নিয়মিত হতে হবে । (সরাসরি ভিডিও দেখুন)আপনার ভিডিও কোয়ালিটি ঠিক রাখা, অডিয়েন্সকে কিরকম মেসেজ আপনি দিতে চান, আপনি কি দ্রুত নিজের চ্যানেলকে ব্রান্ডিং করতে পারবেন কিনা এরকম নানা সমস্যা উদ্ভব হবে । এই সমস্যা থেকে বাঁচতে এবং ইউটিউব নিয়ে কাজ করার আগে এই প্রশ্নের উত্তর বের করুন –

  1. আপনি কি ( কাজ অর্থে ) জানেন ? আপনি সাফল্যের সংজ্ঞা জানেন ?
  2. কি কারণে আপনার চ্যানেল সব সময় পড়ে যাচ্ছে ? একই ক্যাটাগরির অন্য ক্রিয়েটরগণ ভালো করছে কিভাবে ?  কি করতে ভালবাসেন ও কেন ?
  3. আপনার দর্শক কারা ?
  4. পাঁচ বছরের ভেতর আপনার চ্যানেলকে কেমন দেখতে চান ? 
  5. আপনার প্রিয় ইউটিউবার কারা ? তাদের কোন কাজগুলো আপনার সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে ? এখানে ক্লিক করুন

এরপর ফ্যানদের সম্পর্কে বুঝতে আপনার জানতে হবে তারা কারা ? আপনার চ্যানেলের সকল পরিবর্তন গুলো সবচেয়ে বেশি নজর রাখে আপনার ফ্যাণগণ । আপনাকে এটা নিশ্চিত হতে হবে যে, আপনার ভিডিও তাদের ভালো লাগছে এবং তারা এটা দেখতে চায় । আপনার ফ্যানদের কমেন্ট এবং মতামত সবার আগে আপনাকে বিবেচনা করতেই হবে । এ সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন –

  1. আপনার ভিডিওতে আপনি কি দিতে চাচ্ছেন ?
  2. আপনার ভিডিও কি আপনার নির্দিষ্ট অডিয়েন্সের কাছে প্রভাব তৈরি করে ? 

 ইউটিউব এমন একটা কমিউনিটি যেখানে আপনি কিছু নিয়ম মেনে আপনার ভিডিও সাড়া পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে পারেন । তাই এমন কিছু তৈরি করুন যা সামান্য হলেও প্রভাব ফেলে । তাই আপনি ভিডিও তৈরি করার জন্য কিছু সময় নির্ধারণ করে নিন ।

  1.    যখন আপনি ফ্রি থাকেন , তখন আপনি ভিডিও প্লান করুন, তারপর সেটা স্ক্রিপ্ট করুন , তারপর আপনি ভিডিও করুন এবং শেষে পরিচ্ছন্নভাবে এডিট করুন । 
  2. আপনার চ্যানেল ব্রান্ডিং করতে কিছু প্লান করুন । আপনার চ্যানেল লোগো এবং ব্যানার স্কেচ করুন এবং সেগুলো সেটআপ করে পরিক্ষা নিরিক্ষা করে পছন্দসই  লোগো এবং ব্যানার সেট করুন । এখানে ক্লিক করুন
  3. ইউটিউব অ্যানালাইটিকস, এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক । আপনার সাফল্য নির্ণয় করতে বেশ কিছু দিক রয়েছে অ্যানালাইটিকসে । ভিউ, সাবস্ক্রাইবার, মিনিটস ওয়াচড,  কতগুলো দেশ থেকে ভিডিও দেখছে ইত্যাদি ।

আপনি পরিকল্পনা করুন আপনার চ্যানেলের জন্য এবং চ্যানেলের জন্য সময় ব্যয় করতে উতসাহী হউন । এছারা, আপনার অডিয়েন্সদের জিজ্ঞাসা করুন তারা কি চায় ? তাহলে আপনার কাজ অর্ধেক সহজ হয়ে যাবে ।
TIPS:

  1. দৃঢ় হউন
  2. সৃজনশীল চিন্তা করুন
  3. ফ্যানদের বিবেচনা করুন
  4. কিছু লক্ষ্য নির্দিষ্ট করুন
  5. সবকিছু নোট করুন
  6. পরবর্তী ধাপ নিয়ে প্লান করে রাখুন

এখানে ক্লিক করুন

  •  WHAT’S IN A NAME: চ্যানেল করার সময় যেটা বেশি দরকার সেটা হল নাম । আপনার চ্যানেল চিনবেই সবাই নাম দিয়ে । আর এমন নাম আপনি পছন্দ করবেন যেন সেটা আপনি আজকে যেমন পছন্দ করছেন সেটা আগামি মাস কিংবা বছরেও যেন একই হয় । মনে রাখবেন আপনার চ্যানেল নেইম আপনার ব্রান্ড । তাই পরে যদি নাম পরিবর্তন করেন তাহলে আগের অবস্থায় ফিরতে অনেক সময় লেগে যাবে । 

TIPS:

  1. পছন্দসই নাম নির্বাচন করুন
  2. চ্যানেল সেটিংস ঠিক করুন
  3. চ্যানেল লোগো এবং ব্যানার যুক্ত করুন ।

Create a Highly Professional channel

  • YOUR YOUTUBE WORLD PREMIER: চ্যানেল রেডি করার পরে এবং  চ্যানেলে কোন ধরণের ভিডিও থাকবে সেসব নিয়ে ট্রেইলার দেয়ার পর আপনার প্রথম কাজ হল ভালো একটা ভিডিও আপলোড করা । আপনি ভিডিও এডিট করার সময় সঠিক ফরম্যাট ব্যবহার করবেন । আপনি ভিডিও আপলোড করার পর প্রথম কাজ হল, এমন একটা টাইটেল ব্যবহার করবেন যেন সেটা  ভিডিও সম্পর্কিত হয়, এমন কিছু লিখবেন না যাতে দর্শক বিরূপ মনোভাব প্রকাশ করে । তারপর মনোযোগ দিন এভাবে, আপনি দর্শক হলে কি এই ভিডিও দেখতেন নাকি ? তাহলেই দেখবেন সুন্দরভাবে সব কিছু আপনি করতে পারছেন । তারপর ভিডিও ডেসক্রিপশন খুব বড় করবেন না । আপনার ভিডিও সম্পর্কে ২-৩ লাইনে বলে দিন । এমন ভাবে লিখুন যেন সেটা ক্লিক করার মত হয় । তারপর ট্যাগ দিন । টাইটেল যা দিয়েছেন সেটাই ছোট করে ট্যাগে ব্যবহার করুন । কোন অবস্থাতেই ভিডিওর বাইরের কোন ট্যাগ ব্যবহার করবেন না । তাহলে চ্যানেল ঝুঁকিতে পড়বে । এরপর আপনার ভিডিওতে একটা থাম্বনেইল ব্যবহার করুন । এটা আপনার ভিডিওর চাহিদা বাড়িয়ে দিবে বহুগুণে । সুষ্ঠভাবে আপনার ভিডিও সম্পর্কিত একটা থিম দেখিয়ে দিন থাম্বনেইলে । এমন কোন ছবি কিংবা চরিত্র ব্যবহার করবেন না যা ভিডিওতে নেই । আপলোড করা হয়ে গেলে এবার ইউটিউব বিলট ইন এডিট ব্যবহার করে চূড়ান্ত এডিট করে নিতে পারেন যদি দরকার হয় । এরপর ভিডিওতে কার্ডস ব্যবহার করুন । এটা আপনার ভিডিওর ভিউ বাড়িয়ে দিবে অনেক । এই কার্ড দ্বারা অদিয়েন্স আপনার একটা ভিডিও দেখে আরেকটা ভিডিওতে সহজে চলে যেতে পারবে । এরপর দুই তিন দিন পর অ্যানালাইটিক দেখে আপনার ভিডিওর অগ্রগতি সম্পর্কে ধারনা পাবেন । একই সময়ে আপনি ভিউয়ারদের মতামতের সুন্দর জবাব দেয়ার চেষ্টা করবেন । এটা আপনার ফ্যনবেজ কমিউনিটি বাড়িয়ে দিবে । 

 নির্দিষ্ট সময়ে আপলোড করার চেষ্টা করবেন তাহলে আপনার সাবস্ক্রাইবার এবং নন সাবস্ক্রাইবার ভিউয়ারগণ একটা নির্দিষ্ট সময়ে আপনার ভিডিও সহজে পেয়ে যাবে ।

Write a comment